কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া
আপনারা কি কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ বা কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ pdf ও কোরআনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ ১০টি দোয়া সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনাদের জন্য। আজকে আমরা আলোচনা করব কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া, কোরআনে রোগ মুক্তির দোয়া বা সবচেয়ে দামি দোয়া সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃ কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া
- কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ
- কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ pdf
- কোরআনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ ১০টি দোয়া
- সবচেয়ে দামি দোয়া
- কোরআনে রোগ মুক্তির দোয়া
- শেষ কথাঃ কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া
কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ| আল্লাহুম্মা রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া
কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহর মধ্যে এটা একটা দুনিয়া ও আখিরাতের উভয়ের জন্য অনেক শক্তিশালী একটা দোয়া। দোয়া টা ছোট হতে পারে কিন্তু এর গুনাগুন অনেক বেশি। যা আমরা বিভিন্ন হাদিস ও আল্লাহর রাসূল সাঃ জীবন কাহিনী। এই দুয়ার ফজিলত এবং গুনাগুন সহি হাদিস এবং রাসূলুল্লাহ সাঃ এর জীবনীতে পেয়ে থাকি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য এবং দুনিয়া ও আখিরাতের মঙ্গল কামনার জন্য এর চাইতে ছোট এবং ভালো দোয়া আর হতে পারে না। দোয়াটা হচ্ছে আল্লাহুম্মা রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া। এজন্য এ দোয়াটাকে আল কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ বিসমিল্লাহ অর্থ কি
আমরা সবাই ইনশাল্লাহ এই দোয়াটাকে মুখস্ত করব। এখন অনেকের মনে এমন প্রশ্ন আসতে পারে যে এই দোয়াটা আমরা কখন আমল করব। এই দোয়াটি আমল করার নির্ধারিত কোন সময় নেই। আপনার যখন খুশি তখন এই দোয়াটি পাঠ করতে পারবেন। যেমন নামাজের শেষ মুহূর্তে বৈঠকে বসে সালাম ফেরানোর আগ মুহূর্তে খুব ভালো একটা সময় আমল করার। তাছাড়া যে কোনো সময় আপনি আমল করতে পারবেন তার জন্য কোন বাধা নাই। তবে বাথরুমে গিয়ে কোন ধরনের দোয়া বা জিকির করা যাবে না। এই জায়গাটাতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তাছাড়া আর কোথাও কোন নিষেধাজ্ঞা নেই।
আরবি উচ্চারণঃ ربنا اعطينا في الدنيا عشنا وفي الاكل عشان توكين عجبا النار
বাংলা উচ্চারণঃ রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হা হাসানা, ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানা, ওয়াকিনা আজাবান্নার।
অর্থঃ হে আমার প্রভু, দুনিয়াতে আমাকে কল্যাণ দান করো, আখিরাতেও কল্যাণ দান করো এবং আমাকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও।(সূরা বাকারা, আয়াতঃ ২০১)
এই দোয়া টাকে ই পবিত্র কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হিসেবে বলা হয়ে থাকে।
কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ pdf
কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ বা আল-কুরআনের দোয়া বইটির লেখক হচ্ছেন আব্দুস শহীদ নাসিম। আমরা যদি বইটি কি নিয়ে লেখা সেটা সংক্ষেপে প্রকাশ করতে চাই তাহলে বলা যায় যে কিভাবে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালার নিকট পৌঁছানো যায় এবং কবুল করেন পুরো বইটিতেই সেটা নিয়ে লেখা আছে। এবং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল আল্লাহর নিকট কিভাবে দোয়া করেছেন এবং বাকি নবীরা কিভাবে দোয়া করেছেন এ বিষয়ে সুন্দর করে সে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন লেখক। প্রতিনিয়ত আমরা কত প্রকারের বড় ছোট গুনাহ করে থাকি আমরা কিন্তু কেউই তার হিসাব রাখি না। গুনাহার মধ্যে আমরা ডুবে থাকি।
অথচ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তোমরা পাপ কাজ করার পর আমার কাছে ক্ষমা চাও এবং খাঁটিভাবে তওবা করো যে এই গুনাহের কাজটি আর কখনো করবো না। তাহলে আমি তোমাদের মাফ করে দেব। আল্লাহর নিকট আমরা ক্ষমা চাইতে জানি না। কিন্তু সব কিছুরির একটা নিয়ম আছে। নিয়ম না জানলে আপনার দ্বারা কিছুই হবে না। ছোট ছোট কিছু শিশু রয়েছে যারা অন্যায় কাজ করার পরে বাবা মা যখন তাদের মারার জন্য লাঠি হাতে নাই তখন সেই বাচ্চা গুলো মাকে বলে তোমার পায়ে ধরি আমি আর এই কাজ কখনো করবো না। এ ধরনের কথা শোনার পর কোন বাবা-মায়ের সে সন্তানকে সাজা দিতে পারে না। এটা একটা উদাহরণ ছিল মাত্র। এই উদাহরণের মতো আমরা হলাম না বোঝা একটা ছোট বাচ্চা আর আমাদের আল্লাহ আমাদের বিচারক।
আরো পড়ুনঃ উমরাহ হজ প্যাকেজ ২০২২
মায়ের যদি তার বাচ্চার জন্য মায়া হয়ে থাকে তাহলে তার চাইতে হাজারগুন মায়া আমাদের প্রতি আমাদের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তার। আপনি যদি পাহাড় সমান গুনাহ করার পরেও আল্লাহর নিকট এসে ক্ষমা প্রার্থনা করেন আল্লাহ অবশ্যই আপনার সেই গুনাহ মাফ করে দিবেন। তাই আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনার করার দোয়া বা খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকার এইগুলো এই বইটিতে সুস্পষ্ট ভাবে লেখা আছে। আপনারা অবশ্যই কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ pdf ফাইলটি ডাউনলোড করে নিয়মিত পড়বেন। pdf ডাউনলোড করার লিংক হচ্ছে- Read online/ Download। বইটার নাম হচ্ছে আল-কুরআনের দোয়া। লেখক আব্দুস শহীদ নাসিম। ধরন ইসলামিক ও পৃষ্ঠা ৯০ টা এবং পিডিএফ সাইজ হচ্ছে ৩ মেগাবাইট।
কোরআনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ ১০টি দোয়া
কিছু কিছু দোয়া আছে যেগুলো একবার মুখস্থ করে ফেললে সারা জীবন সেই দোয়া মনে থাকে এবং সময় সময়ে করা হয়ে থাকে। নিচে কোরআনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ ১০টি দোয়া অর্থসহ তুলে দেয়া হল।
১। দোয়াঃ রাব্বানা লা তাহমিল আলাইনা ইশরান কামা কামাল তাহু আলাল্লাজিনা মিন কাবলিনা, রাব্বানা ওয়ালা তুহাম্মিলনা মা লা তা-কাতা লানা বিহ ,ওয়া উফু আন্না, ওয়াগফির লানা, ওয়ারহামনা, আনতা মাওলানা, ফানসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, বোঝা আমাদের উপরে চাপিয়ে দিবেন না, আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর যেমন চাপিয়ে দিয়েছিলেন। হে আমাদের প্রভু, আমাদেরকে আপনি এমন কিছু বহন করাবেন না, যেটার সামর্থ্য আমাদের নাই। আর আমাদেরকে আপনি মার্জনা করেন এবং ক্ষমা করেন আমাদের, আর দয়া করুন আমাদের ওপর। আমাদের অভিভাবক আপনি। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আপনি সাহায্য করুন আমাদের।(সূরা বাকারা, আয়াতঃ ২৮৬)
২। দোয়াঃ রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাহ, ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাহ, ওয়াকিনা আজাবান্নার।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, দুনিয়াতে আমাদেরকে কল্যাণ দিন। আর কল্যান দিন আখিরাতে এবং আগুনের আজাব থেকে আমাদেরকে রক্ষা করুন।(সুরা বাকারা, আয়াতঃ ২০১)
৩। দোয়াঃ রাব্বি গফির ওয়ারহাম ওয়া আনতা খাইরুন রাহিমীন।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, ক্ষমা করুন আপনি, দয়া করেন এবং সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু আপনিই।(সূরা মুমিনুন, আয়াতঃ ১১৮)
৪। দোয়াঃ রাব্বানা গাফির লানা জুনবানা ওয়া ইসরা-ফানা ফি আমরিনা, ওয়া সাব্বিত আকদামানা ওয়ানসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।
অর্থঃ এই আমাদের প্রভু, আমাদের পাপ ও কর্মে আমাদের সীমা লংঘন ক্ষমা করেন এবং এ আমাদের পদ সমূহ কে অবিচল রাখুন, আর আমাদেরকে সাহায্য করুন কাফির কওমের ওপর।(সূরা আলে ইমরান, আয়াতঃ ১৪৭)
৫। দোয়াঃ রাব্বানা আমান্না বিমা আনজালতা ওয়াত্তাবা আনাররাসূলা ফাকতুবনা মাআশ শাহিদিন।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, যা আপনি নাজিল করেছেন আমরা তার প্রতি ঈমান এনেছি এবং রাসুলের অনুসরণ আমরা করেছি। অতএব সাক্ষ্যদাতাদের তালিকাভুক্ত আমাদেরকে করুন।(সূরা আলে ইমরান, আয়াতঃ ৫৩)
৬। দোয়াঃ রাব্বানা হাবলানা মিন আজও আজিনা ওয়া জুররিয়াতিনা কুয়্যাতা আইউনিন ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাকীনা ইমামা।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, আমাদেরকে এমন স্ত্রী ও সন্তানাদি আপনি দান করেন, আমাদের চক্ষু যারা শীতল করে দিবে। আর আমাদেরকে আপনি মুত্তাকিদের নেতা বানিয়ে দিন।(সুরা ফুরকান, আয়াতঃ ৭৪)
৭। দোয়াঃ রাব্বানা আলাইকা তাওয়াক্কালনা ওয়া ইলাইকা আনাবনা ওয়া ইলাইকাল মাসির।
অর্থঃ হে আমাদের পালন কর্তা, আপনার উপরেই আমরা ভরসা করি, অভিমুখী হয় আপনারই আর আপনারই কাছে তো প্রত্যাবর্তন।(সূরা মুমতাহিন, আয়াতঃ ৪)
৮। দোয়াঃ রাব্বিজ আল্নি মুকিমাস সালাতি ওয়া মিন জুররিয়াতি, রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দোয়া। রাব্বানা গফির লি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মমিনিনা ইয়াউমা ইয়া কুমুল হিসাব।
অর্থঃ হে আমার প্রভু, নামাজ কায়েমকারী আমাকে বানান এবং আমার বংশধরদের মাঝে থেকেও (নামাজ কায়েম করি বানাও), হে আমাদের প্রভু, কবুল করো আমার দোয়া। হে আমাদের প্রভু, হিসাব যেদিন কায়েম হবে, আপনি সেদিন আমাকে, আমার পিতা-মাতা সহ সকল মুমিনদের ক্ষমা করে দিবেন। (সুরা ইব্রাহিম, আয়াতঃ ৪০-৪১)
৯। দোয়াঃ রাব্বি গফির লি, ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া, ওয়ালিমান দাখালা বাইতিয়া মোমিনা ওয়ালিল মমিনিনা ওয়াল মুমিনাত, ওয়া লা তাযিদিয জালিমিনা ইল্লা খাসারা।
অর্থঃ হে আমার প্রভু, আমাকে এবং আমার পিতা-মাতা কে, আমার ঘরে যে ঈমানদার হয়ে প্রবেশ করবে তাকে এবং সকল মুমিন নারী ও পুরুষকে ক্ষমা করে দিন এবং জালিমদের ধ্বংস ছাড়া আর কোন কিছুই আপনি বাড়িয়ে দেবেন না।(সূরা নূহ, আয়াতঃ ২৮)
১০। দোয়াঃ রাব্বানা জালামনা আনফুসানা, ওয়া ইল্লাম তাগফিরিলানা ওয়াতারহাম না, লানাকু-নান্না মিনাল খসিরিন।
অর্থঃ হে আমাদের প্রভু, নিজেদের ওপরে আমরা অন্যায় করেছি। আর আপনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন না করেন তাহলে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।
সবচেয়ে দামি দোয়া| আল্লাহুম্মা রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া
নবী রাসুল সাঃ বলেন, দোয়া হচ্ছে ইবাদতের মগজ। ইবাদতের কেমন যেন পূর্ণতায় আসে না দোয়া ছাড়া। এমন কিছু কিছু ইবাদত রয়েছে যেগুলোর পর দোয়া করলে দোয়া সাধারণত কবুল হয়ে যায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দোয়া হচ্ছে পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ ও তাহাজ্জুদের নামাজের পরবর্তী দোয়া। অবশ্য আল্লাহর কাছে চাওয়া বা দোয়া করার কিছু পদ্ধতি আছে।
চাওয়ার মত চাইলে আল্লাহ অবশ্যই কবুল করবেন। জনৈক কবি এ বিষয়ে বলেন, ডাকার মত ডাকলে খোদা কেমনে শোনে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ নিজেও দোয়া কবুলের বিষয়ে বলেছেন। তিনি বলেছেন, তোমরা আমাকে ডাকো, তোমাদের ডাকে আমি সাড়া দেব। (সুরা মুমিন, আয়াতঃ ৬০)। এ ছাড়াও সবচেয়ে দামি দোয়া গুলো পোষ্টের উপরে আলোচনা করা হয়েছে।
কোরআনে রোগ মুক্তির দোয়া
মহান আল্লাহ তায়ালা যেমন আমাদেরকে সুস্থ রাখেন তেমন রোগ ও দিয়ে থাকেন। আর এই রোগ থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য কোরআনে রোগ মুক্তির দোয়া ও দিয়ে রেখেছেন। যেন আমরা সেটা থেকে পরিত্রান পেতে পারি। পরীক্ষা নেওয়ার জন্য অনেক সময় আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে রোগ ব্যাধি বালা মুসিবত দেন। যেন আমরা তাকে ভুলে না যাই। আর বিপদ-আপদে আল্লাহকে আমরা কতটুকু স্মরণে রাখি আল্লাহ তাআলা সেটাও দেখেন। তাই আমাদের অসুখ হলে সর্বপ্রথম আমরা ডাক্তারের কাছে যাই।
কিন্তু যিনি রোগ দিয়েছেন আমরা তার কাছে একবার কি মুক্তির জন্য সাহায্য চেয়ে থাকি? চাইলে আল্লাহ তাআলা অবশ্যই আমাদের রোগ থেকে মুক্তি দেবেন। সে যেন কোরআনে কিছু রোগ মুক্তির দোয়া দিয়েছেন যেন আমরা সেটা দেখে পরিত্রাণ পাই। চলুন তাহলে দেখি কুরআনে রোগ মুক্তির দোয়া গুলো- প্রথমে বিসমিল্লাহ সহ সূরা ফাতিহা বলতে হবে, তারপর তওবা সূরার ১৪ নাম্বার আয়াত (ওয়া, ইয়াসফি সুদুরাকাও মিম মুমিনিন)। সূরা ইউনূসের ৫৭ নাম্বার আয়াত (ওয়াসিফাউল লিমাফিষ সুদুরি ওয়াহুদাও ওয়ারাহ মাতুল লিল মুমিনীন)।
আরো পড়ুনঃ মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া
এরপর সূরা নাহলের ৬৯ নাম্বার আয়াত (ইয়াখরুজু মিম বুতুনিহা শারাবুম মুখতালিফুন আলওয়ানুহু ফিহি শিফাউল লিন্নাসি)। তারপরে সূরা শুআরার আয়াত নাম্বার ৮০ (ওয়াইজা মারিদতু ফা হু ওয়াইয়াশফিনি)। এবং সূরা বনী ইসরাইলের ৮২ নম্বর আয়াত (ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল কুরআনি মাহুওয়া শিফাউও ওয়া রাহমা তুললিল মুমিনিন)। এই আয়াতগুলো একবার পড়ে একটা পানি ভর্তি পাত্রে ফু দিয়ে সেই পানিটুকু পান করলে আল্লাহ তা'আলা জটিল ও কঠিন রোগ থেকে তার বান্দাকে মুক্তি দিবেন ইনশাআল্লাহ।
শেষ কথাঃ কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া
কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ বা সবচেয়ে দামি দোয়া সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পুরো পোষ্টটি পড়ুন। কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ বা কোরআনে রোগ মুক্তির দোয়া সম্পর্কে সবার আগে জানতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন। কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পুরো পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন, আশা করি সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
আজ আর নয়, কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ সম্পর্কে আপনার কোন কিছু জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আশা করি আমরা আপনার উত্তরটি দিয়ে দেবো। তাহলে আমাদের আজকের এই কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া সমূহ সম্পর্কে পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনার ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলে আমাদের পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। ২৩৭৬৬
