কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
সূচিপত্রঃ কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
- কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
- কীবোর্ড কি ?
- কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
- কিবোর্ড কত প্রকার ও কি কি
- শেষ কথাঃ কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
যে ব্যক্তি কিবোর্ডে যত বেশি দক্ষ, সে ব্যক্তি তত বেশি এগিয়ে। সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারী কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকে। তাই কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সে সম্পর্কে জানা জরুরী। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়লে কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। কম্পিউটারের একটা গুরুত্বপূর্ণ এবং অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে কিবোর্ড। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি এর বিস্তারিত তথ্য।
কীবোর্ড কি ?
কীবোর্ড হচ্ছে কম্পিউটার এর একটা ইনপুট ডিভাইস। যার মাধ্যমে কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত ও বর্ণ ইনপুট দেয়া হয়ে থাকে। এই জন্যই ব্যবহার করা হয়ে থাকে কিবোর্ড। কিবোর্ড হচ্ছে এমন একটা ইনপুট ডিভাইস যাকে ব্যতীত একটা কম্পিউটারকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। কম্পিউটারের কিবোর্ডে বিভিন্ন ধরনের কী রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ করবার জন্য।
আরো পড়ুনঃ কম্পিউটারের প্রধান কাজ কি
কিবোর্ডের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে কোন কিছু টাইপ করা বা লেখা। কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট দেওয়ার জন্য আলাদা আলাদা কমান্ড এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। কিবোর্ডের সাহায্যে সেই কমান্ড গুলো, আলাদা আলাদা কিবোর্ড কী এর সাহায্যে দেওয়া হয়।
কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
এতক্ষণ আমরা কীবোর্ড কি সে সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সে সম্পর্কে জানব। কিবোর্ড হচ্ছে কম্পিউটারের একটা অন্যতম প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কিবোর্ডের বিকল্প হিসেবে টাচ স্ক্রিন, ভয়েস রিকগনিশন, মাউস, পেন আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু তারপরও কিবোর্ড হচ্ছে সবচাইতে বেশি ব্যবহারকৃত ইনপুট ডিভাইস। একটা কিবোর্ডে কী থাকে 84 থেকে 101টি। আবার কোন কোন কিবোর্ডে 102 থেকে 104 টি পর্যন্ত ও কী থাকে। সাধারণত একটা কিবোর্ডে কী থাকে পাঁচ ধরনের। যেমন,
আরো পড়ুনঃ সঠিকভাবে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার বন্ধ না করলে যা ঘটতে পারে
- আলফাবেটিক কীঃ ইংরেজিতে A থেকে Z পর্যন্ত ২৬ টি অক্ষর লেখা কী কে বলা হয় আলফাবেটিক কী।
- নিউমেরিক কীঃ কীবোর্ডের ডান পাশের ০ থেকে ৯ পর্যন্ত লেখা কী গুলোকে বলা হয় নিউমেরিক কী।
- অ্যারো কীঃ কিবোর্ডের ডানদিকে আলফাবেটিক কী এবং নিউমেরিক কী এর মধ্যে আলাদাভাবে যে চারটা কী থাকে, সেগুলোকে বলা হয় অ্যারো কী।
- ফাংশন কীঃ কিবোর্ডের উপরের অংশে এক লাইনে F1 থেকে F12 পর্যন্ত লেখা ১২টা কী কে বলা হয় ফাংশন কী।
- বিশেষ কীঃ উপরের উল্লেখিত কী গুলো ছাড়াও কী বোর্ডে বেশ কিছু কী রয়েছে যেগুলো বিশেষ বিশেষ কার্যসম্পাদন করে থাকে। তাই এগুলো কে বলা হয় বিশেষ কী।
কিবোর্ড কত প্রকার ও কি কি
উপরের আলোচনায় আমরা কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো কিবোর্ডের প্রকারভেদ গুলো সম্পর্কে। কিবোর্ড মূলত তিন প্রকারের। যথা, Azerty, Qwerty এবং Dvorak এ তিনটি। বিভিন্ন সময়ে এই তিন প্রকারের কিবোর্ড গুলোকে পরিবর্তন করা হয়েছে। কিবোর্ড বিভিন্ন প্রকারের হয়। যেমন-
আরো পড়ুনঃ ভবিষ্যৎ কম্পিউটার কেমন হবে?
- Mechanical keyboard
- Flexible keyboard
- Projection keyboard
- Virtual keyboard
- Vertical keyboard
- Handheld keyboard
- Multimedia keyboard
- Wireless keyboard
- Gaming keyboard
- Ergonomic keyboard
- Membrane keyboard
শেষ কথাঃ কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি
কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সেগুলো সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পুরো পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন, আশা করি সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সেগুলো সম্পর্কে সবার আগে জানতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন।
আজ আর নয়, কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সেগুলো সম্পর্কে আপনার কোন কিছু জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আশা করি আমরা আপনার উত্তরটি দিয়ে দেবো। তাহলে আমাদের আজকের এই কীবোর্ড কি ? কিবোর্ডের কয়টি অংশ ও কি কি সেগুলো সম্পর্কে পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনার ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলে আমাদের পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। ২৩৭৬৬
